Monday, 13 October 2014

ভুতের বাড়ী

একটা মৎস
জীবির বাড়িতে ঘটে।
প্রতিদিন লোকটা জাল নিয়ে মাছ
ধরতে যাবে। সেদিন তার ছোট ভাই
জেদ
ধরলো সে ও যাবে। লোকটি অনেক
রাত পর্যন্ত
মাছ ধরত তাই ভাইকে বার বার
মানা করে।।
ছোট ভাই মানে নি।।। তাই
লোককটির
মা তাকে সাথে নিতে বলে।
তখনো এই
এলাকায় বিদ্যুৎ আসেনি।। তাই লাইট
নয়
কুপি নিয়ে নদীতে যায় ২ ভাই।
লোকটি মাছ
ধরা নিয়ে ব্যস্ত।
প্রায় অনেক ক্ষন পরে লোকটি খেয়াল
করল মাছ
ধরছে সে ঠিকইই কিন্তু মাছ তার
অনুযায়ী অনেক
কম। লোক টা খুব অবাক হয়ে নৌকায়
খুজে।। কিন্তু
মাছ পেলনা।। ঘন্টা খানেক পর
সে খেয়াল
করে কাও একজন নৌকায় মাছ হাত
দিয়ে নিয়ে খাচ্ছে। লোকটি ছিল
কবিরাজ।
তাই মন্ত্র পরে জাল
দিয়ে পেচিয়ে ফেলে সে জিনিস
টিকে।
তার পর সে দেখতে পায় নৌকায়
একটা লাশ।
সেটা ছিল তার ভায়ের।।।
সে বাসায় কাও
কে না জানিয়ে তার ছোট
ভাইকে জানাযা দিয়ে বাড়ি ফিরে।
বাসায় আসে তার ভাই
রুপি পেতনি টি কে মুক্তি করে তার
ভাই রুপে।।।
কিন্তু পেতনিটি তখন তার ভাই এর
রুপে। কারণ
পেতনিটির সকল
শক্তি লোকটি আটকে রেখেছে সেই
জালে।।।
জালটি ব্যবহার করা হবে তাই
লোকটি মন্ত্র
দিয়ে তা এক কাথায়
বন্ধি করে রাখে। আর
কাথাটি উঠিয়ে রাখা হয় ঘরের
চালের টুয়ায়
( নিচের অংশে )
কিছু দিন হয় তার ছোট ভাই
রুপি পেতনিটির
অনেক জর। লোকটির সাফ
মানা কাথায়া ণামান যাবেনা।।
তাহলে তার ২
ছেলে কে হারাবে তার মা।।
ছোট ছেলে মা কে বার বার
বলছে কাথাটা দেও নামিয়ে।।
আমি ভাল
হয়ে যাব।। ছোট ছেলের অসুখ মা সহ্য
করতে না পেরে কাথাটা এক সময়
নামাতে বাধ্য হয়।
কাথাটা নামিয়ে দেতেই
ছোত ছেলে সুস্থ্য হয়ে ওঠে।। লোক
টি বাসায়
আসে তা দেখে বাসা থাকে রাতে চলে যেত।।
প্রতি রাতে লোক টা যে রাস্তায়
আসতো পেতনিটি রোয
অপেক্ষা করতো। কিন্তু
লোকটি অনন্য রাস্তায়
বাড়ি ফিরতো। এক
রাতে তার মা কে সে পর
ঘটনা টা বললো। তার
মা শুনে খুব কান্না করল।
ঠিয়া সে রাতে বাসায় ফিরার
রাস্তা টা পেতনিটি চিনে যায়।।।
তারপর
লোকটিকে ঘার মটকে মারে তাদের
ঘরের
চালে ২ ভাগে বিকক্ত অবস্থায়
পাওয়া যায়
আমাদের। এই দিকে ওই
বাড়িতে নাকি সেই
ভূতের বংশধর আছে।।। আর এই
বাড়িটি ভুতের
বাড়ি নামে পরিচিত।।।

No comments:

Post a Comment